ত্বকের চামড়া টানটান রাখার সিক্রেট জানুন!
কারিপাতার ব্যবহার শুধু রান্নাতেই নয়, ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও বেশ উপকারি। কারিপাতার আরেক নাম মিষ্টিনিম বা বারসুঙ্গা। গাছটির পাতা, গাছ, শিকড়- সবই ভেষজ গুণসম্পন্ন। এতে রয়েছে বিটা-ক্যারোটিন, প্রোটিন, আয়রন, ফলিক এসিড, ভিটামিন সি, বি, এ, ই সহ আরো অনেক প্রাকৃতিক উপাদান, যা ত্বক ও চুলের অনেক কঠিন সমস্যা সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
উপকারিতাঃ
১ ব্রণ ও ব্রণের দাগ নিরাময়ের করে।
২ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
৩ বয়সের ছাপ দূর করে।
৪ ত্বকের তেল ও সকল ময়লা পরিষ্কার করে।
৫ ত্বক মসৃণ ও কোমল রাখে।
ত্বকের যত্নে কারি পাতা: প্রাকৃতিক পুষ্টিগুণে ভরপুর কারি পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য যা ত্বককে নানা সংক্রমণ থেকে মুক্তি দেয়। এতে থাকা ভিটামিন সি ত্বকে সংক্রমিত দাগ, ত্বকের উষ্ণতা, মরা চামড়া ও ব্রণ থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এছাড়া এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফর্মুলা ত্বকে নতুন কোষ গঠন করে বয়সের ছাপ দূর করে ত্বক রাখা টানটান। এর অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল গুন ব্রণ ও ব্রণের কালো দাগ দূর করতে বিশেষভাবে কার্যকর।
চুলের যত্নে কারি পাতার: কারি পাতা শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, এতে রয়েছে বিটা-ক্যারোটিন, প্রোটিন, আয়রন, ফলিক এসিড, ভিটামিন সি, বি, এ, ই সহ নানা পুষ্টিগুণ যা ত্বক ও চুলের জন্য বিশেষ উপকারী। অতিরিক্ত চুল পড়ার হাত থেকে মুক্তি দেয় কারিপাতা। এতে উপস্থিত অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এবং ভিটামিন এ ও সি চুলের গোড়া শক্ত করে এবং স্ক্যাল্পের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং ফলিকলকেও মজবুত করে। তাই চুলের বৃদ্ধি থমকে থাকে না।
ব্যবহারবিধি: একটি বাটিতে ১ চা চামচ পাউডার নিয়ে পরিমাণ মত পানি/গোলাপ জল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। পুরো মুখে হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ভালো করে ভিজিয়ে দিয়ে পেস্টটি পুরো মুখে ব্যবহার করুন । ১৫-২০ মিনিট পর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।এভাবে প্রতি সপ্তাহে ২-৩ দিন ব্যবহার করুন রাতে ঘুমানোর আগে।
➥ অর্ডার করতে অথবা পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সরাসরি যোগাযোগ করুন-
☎️ +8809613751313
➥ Orgagenic দিচ্ছে সারা বাংলাদেশে পণ্য পৌঁছে দেয়ার নিশ্চয়তা।
Reviews
There are no reviews yet.